অনেক অভিবাভক এসব বিষয়ে সচেতন থাকয় তাদের সন্তানেরা যাতে কুপথে পা না বাড়ায় এজন্য তারা নিজেরাই কষ্ট হলেও তাদের সন্তানদের স্কুলে নেওয়া আনার কাজ করে। কিন্তু অধিকাংশ অভিবাবক এ বিষয়ে উদাসীন থাকায় তাদের সন্তানেরা কুপথে পা বাড়াচ্ছে।

দিনাজপুরের সুখসাগড়, সিটি পার্ক, প্রমোদ তরী,শিশু পার্ক, বাগান বিলাস, রামসাগড় ঘুড়ে দেখা যায় অনেক শিক্ষার্থী তাদের স্কুল বা কলেজের ইউনির্ফম পরেই অবাধে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে বালক বন্ধু বা বন্ধুদের সাথে।

দিনাজপুরে সুখসাগরে গেলে দেখা যায় দিনাজপুর সরকারী মহিলা কলেজের ইউনির্ফম পড়া ৭ থেকে ৮ জন তরুনী কলেজ টাইমে তাদের বালক বন্ধুদের সাথে বসে আড্ডা দিচ্ছে।

এদিকে দিনাজপুর চেহেলগাজী শিক্ষা নিকেতনের ও কলেজের ১১ জন ছাত্র স্কুল ড্রেস পড়ে স্কুল চলাকালীন সময়ে সুখসাগড়ে বসে ধূমপান করতে দেখা যায়।

স্কুল ও কলেজ চলাকালীন কোন শিক্ষার্থী ইউনির্ফম পড়ে কোন পার্কে বা রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যেতে পারবে না দেশে এমন আইন থাকলেও অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা এ আইন মানছে না।

এ বিষয়ে কয়েকজন অভিবাবকের সাথে কথা বলতে তারা যানান, তাদের বয়সটাই এখন বন্ধুদের সাথে ঘুড়ে বেড়ানোর তাই তাদের স্কুলের বন্ধঘড়ে আবন্ধ থাকতে চায়না তাই তারা স্কুল ফাঁকি দিয়ে খারাপ পথে পা বাড়াছে। আমাদের সন্তান যাতে এমন খারাপ পথে পা না বাড়ায় একটু কষ্ট হলেও আমরা আমাদের সন্তানদের স্কুর কলেজে নেওয়া আনার কাজটা করি।

উঠতি বয়সের কারনে ষষ্ঠ থেকে দশম শেনীর শিক্ষার্থীরা প্রেমে হাবাডুবু খায়। সে সময়টাতে তারা নিজেদের নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। তাই তারা স্কুল কলেজ ফাঁকি দিয়ে পার্কে বা রেস্টুরেন্টে গল্প করে সময় কাটায় ও অবৈধ কার্যকলাপে লিপ্ত হয়ে যায় জন্য হর হামেশাই দেখা যায় বাল্যবিবাহ, অবৈধ গর্ভপাত, ও বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনা। গোপনে ঘোড়াফেরা ও নির্জন স্থানে ঘুড়তে যাবার ফলে স্থানীয় বখাটে ও  সন্ত্রাসীদের দ্বারা আটক হয়ে অনেককে মোবাইল টাকা সহ বিভিন্ন মূল্যবান সামগ্রি হারাতে হয়।