muktijoddhar kantho logo l o a d i n g

কিশোরগঞ্জের খবর

ভৈরবের কৃতি সন্তান কুমিল্লা পিবিআই পুলিশ সুপার মাহমুদের সাফল্য

সজীব আহমেদ, ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি।। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ গত ২৫-১০-২০১৬ ইং সালে পিবিআই কুমিল্লা জেলায় ইউনিট প্রধান হিসাবে যোগদানের আদেশ প্রাপ্ত হয়ে যোগদানের পর থেকে অদ্য ২৫-১০-২০১৭ ইং সাল পর্যন্ত গত ১ বছরে অনেক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, আসামী গ্রেফতার করেছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ নিজে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিশেষ টিম গঠন করে গত ১ বছরে বহুসংখ্যক চাঞ্চল্যকর অপহরন মামলার শিশু ভিকটিম উদ্ধারে সক্ষম হয়।

উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অপহরন মামলার ভিকটিম উদ্ধার ও আসামী গ্রেফতার, জঙ্গি বিরোধী কার্যক্রমে অংশগ্রহন এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে বস্তুনিষ্ট তদারকীর মাধ্যমে অধিক সংখ্যক মামলা নিষ্পত্তি করানো ইত্যাদি প্রেক্ষাপটে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।

এছাড়াও আপেল মাহমুদ বিভিন্ন মামলার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শিশু নির্যাতন আইনের অপহরন মামলার ভিকটিম দ্রততম সময়ের মধ্যে উদ্ধার করাতে সক্ষম হয়। আপেল মাহমুদের উপরোক্ত মামলা সমুহের ভিকটিম তড়িৎ গতিতে উদ্ধারের ফলে বিজ্ঞ আদালত সহ কুমিল্লা জেলার সর্ব মহলে পুলিশের ভুয়ষী প্রশংসা অর্জিত হয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ যোগদানের পর থেকে অদ্য ২৫-১০-২০১৭ ইং সাল পর্যন্ত গত ১ বছরে বহুসংখ্যক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামী গ্রেফতারসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অপহরন মামলার আসামী গ্রেফতার অভিযানে নেতৃত্ব দিয়ে সর্বমোট ৫১ জন আসামী গ্রেফতার এবং আসামীর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে লিপিবদ্ধ করাতে সক্ষম হয়। যার প্রেক্ষিতে মামলার বাদী পক্ষের নিকট পিবিআই তথা পুলিশের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পায়।

বিগত এক বছরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ তার বস্তুনিষ্ট তদারকীর মাধ্যমেসর্ম্পূন সাক্ষ্য প্রমান ভিত্তিক ২১৭ টি সি আর মামলা এবং ১৩৫ টি জি আর মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে তদন্ত সমাপ্ত করাতে সক্ষম হয়। যার প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালতে প্রকৃত বাদী এবং নির্দোষ বিবাদীদের অল্প সময়ের মধ্যে ন্যায় বিচার প্রাপ্তীর পথ সুগম হয় এবং এর মধ্যে দিয়ে পিবিআই কুমিল্লা জেলার ভাবমূর্তি খুবই বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ যোগদানের পর থেকে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাদক , ইভটিজিং , জঙ্গিবাদ বিরোধী অনুষ্ঠানে কখনো প্রধান অতিথি , আবার কখনো কখনো বিশেষ অতিথি হিসাবে অংগ্রহন করেন যাহা ভিন্ন পত্র পত্রিকায় এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশ পায় এবং এই আলোকে জনগনের মধ্যে পুলিশের ভাবমূতি বৃদ্ধি পায়।

এই ভাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ পিবিআই কুমিল্লা জেলার ইউনিট প্রধান হিসাবে দায়িত্বরত থেকে গত এক বছর ধরে বহুসংখ্যক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামী গ্রেফতার , উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অপহরন মামলার ভিকটিম উদ্ধার ও আসামী গ্রেফতার , জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমে অংশগ্রহন এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে বস্তুনিষ্ট তদারকীর মাধ্যমে অধিক সংখ্যক মামলা নিষ্পত্তি করানো ইত্যাদি প্রেক্ষাপটে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।যার ফলে বিজ্ঞ আদালতে ,সাংবাদিক মহলে তথা সর্ব মহলে পিবিআই এবং সার্বিকভাবে বাংলাদেশ পুলিশের ভাবমূর্তিখুবই উজ্জল হয়। যার প্রেক্ষিতে বলা সমীচীন হইবে উপরোক্ত কার্যক্রম সমূহের সাফল্যর নেপথ্যে অতিরিক্তপুলিশ সুপার মো আপেল মাহমুদের বিচক্ষন ,দূরদর্শিতা সম্পন্ন এবং একনিষ্ট পরিশ্রম সম্পৃক্ত দায়িত্বশীল ভুমিকা সর্বমহলে প্রশংসা অর্জন করে।

উল্লেখ্য জনাব মাহমুদ নরসিংদী জেলার পিবিআই জেলার প্রধান থাকা কালেও বিভিন্ন প্রেক্ষিতে প্রশংসা অর্জন করেন। এর স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি পর পর দুইবার আই জি পি ব্যাচ পুরস্কার প্রাপ্ত হন ।আপেল মাহমুদের বাড়ী ভৈরবপুর উঃপাড়া জমির মুন্সী বাড়ী তার বাবা নাম ছিদ্দিকুর রহমান সেন তিনি ছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের ৩ নং সেক্টরের গ্রুফ কমান্ডার।তার আপন বড় ভাই এম আর সোহেল সেন ভৈরব আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান পরিষদ এবং যুব কমান্ডের সভাপতি এবং ভৈরব পৌর আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, বর্তমানে সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত আছেন। আপেল মাহমুদ নিজে একজন কলাম লেখক। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের উপর তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে সুনাম অর্জন করেন। তাছাড়া তিনি সুদান মিশনের ডিপুটি কমান্ডার ছিলেন এবয়ভারত , ইন্দোনেশিয়াসহ দেশ বিদেশে প্রচুর সংখ্যক প্রশিক্ষন সম্পন্ন করেন । সর্বসাকুল্যে তিনি বাংলাদেশ পুলিশের একজন স্বনামধন্য পুলিশ অফিসার।

Tags: