গাজীপুর ৪ (কাপাসিয়া) আসনে অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এই উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখেছেন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধান মন্ত্রি তাজউদ্দীন আহমদের কন্যা সিমিন হোসেন রিমি এমপি। উপজেলা শহর থেকে তৃনমূল এলাকা পর্যন্ত উন্নয়নের স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি।
সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন নার্সিং কলেজ, তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযোদ্ধা চত্বর, কাপাসিয়া থানা ভবন, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, আধুনিক ডাকবাংলো, প্রায় ২২৫ কোটি টাকা ব্যায়ে কাপাসিয়া-কিশোরগঞ্জ রাস্তার মেরামত, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আধুনিক মসজিদ , মন্দির ও প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠাগার স্থাপন,কম্পিউটার ল্যাব, সেতু ও কালভার্ট, ১০৬ কোটি টাকা ব্যায়ে কাপাসিয়া-গোসিংঙ্গা/ত্রিমোহনী হাতিরদিয়া রাস্তা মেরামত, জমি আছে ঘর নাই তার জমিতে গৃহ নির্মাণ, ৫৫০ কি:মি: নতুন বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ, কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজে আইসিটি ভবন নির্মাণ, ১২০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবন নির্মান, ৩ টি মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র, পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৪টি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র নির্মাণ।
স্বাস্থ্য সেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন স্বাস্থ্য সেবা কার্ড কর্মসূচি, সেলাই মেশিন বিতরণ, দরিদ্রদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান, প্রতিবন্ধিদের হুইল চেয়ার ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান, দরিদ্র,মেধাবী ও সৃজনশীল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, বয়স্ক ও বিধবা ভাতা, মাছ চাষিদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, জেলেদের আইডি কার্ড বিতরণ, স্কাউটদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির জন্য আইসিটি ল্যাব স্থাপন এছাড়াও তিনি শিক্ষা বিস্তারে বই পড়া কর্মসূচি চালু করেছেন প্রতিটি ইউনিয়নে, কৃষি, সংস্কৃতি অঙ্গনে বিশেষ অবদান রেখেছেন।
তিনি সামাজিক দায়বদ্ধতা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, স্থানীয় প্রশাসনের গতিশীলতা, আইন শৃঙ্খলার উন্নতিতে জনগনে মাঝে ব্যপক প্রসংশা কুড়িয়েছেন। সৎ ও আদর্শবান এই নেত্রী ২০১২ সালে উপ-নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের টিকেটে এমপি নির্বাচিতত হয়ে রাজনিতিতে আসেন। তিনি দুইবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য হয়েছেন ও বর্তমানে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও তথ্য মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ি কমিটির সদস্য।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যাল সূত্রে জানাযায়, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে প্রথম পর্যায়ে কাবিটা/কাবিখা ও সোলার কর্মসূচির আওতায় উন্নয়ন কাজ হয়েছে ১৭৭৩৩১৩৬.৫২ টাকার।