করেছে র্যাব- ৫ এর রাজশাহীর একটি দল।
গোদাগাড়ী থানা পুলিশ জানায়, র্যাব -৫ এট একটি অভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাতে তার বাসায় অভিযান পরিচালনা করে। এই সময় তার বাসায় তল্লাশি চালিয়ে ৮৭০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধারসহ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গোদাগাড়ী মডেল থানায় সোপার্দ করে মামলা দায়ের করে।
গোদাগাড়ী মডেল থানার ওসি আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আকটকৃত পুরিকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এরআগে মাত্র তিন মাস আগে গত ৩০ মে-২০১৮ ইং তারিখে তার বাসা হতে ৪০ পিস ইয়াবাসহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তাকে আটক করে মামলা দায়ের করে। তার পরিবারের একাধিক মহিলা সদস্যা মাদক ব্যবসার সাথে জড়ীত বলে জানা যায় এবং তাদের নামে মামলাও আছে বলে জানান।
সারা বাংলাদেশে যখন মাদক বিরোধী অভিযান বাস্তবায়নে আইন শৃংখলা বাহিনী বদ্ধপরিকর সেই সময়ে এই মাদক সম্রাজ্ঞী সুলতানা পুরি অল্প কিছু দিনের মধ্যে জামিনে জেল হাজত হতে বের হয়ে এসে আবারও রমরমা ব্যবসায় শুরু করে। সে এলাকায় এসে জাহির করে আমি জেলে গেলেও খুব ভিআইপি ভাবে জেলখানায় ছিলাম। এসব মামলা হতে বের হয়ে আসা কোন ব্যাপারই না।
মাদক সম্রাজ্ঞীর এই দাম্ভিকতায় এলাকার লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এলাকার লোকজন দাবি করে এসব মাদক সম্রাজ্ঞীদের জামিন না দিয়ে সুষ্টু বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে শাস্তি দেওয়া। নইলে এটা বারবার জামিনে বের হয়ে এসে এলাকার পরিবেশ খারাপ করছে। সে জেল হাজত হতে বের হয়ে এসে লোকজন ও তার বিরোধীদের সাথে খুব খারাপ ব্যবহারও করে। সে মাদক ব্যবসায় করে অনেক টাকা ও অর্থবিত্তের মালিকও হয়েছেন।