muktijoddhar kantho logo l o a d i n g

কুলিয়ারচর

লায়ন মুজিবুর রহমানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

লায়ন্স ক্লাবস্ ইন্টারন্যাশনাল, জেলা- ৩১৫, বি -১, বাংলাদেশ এর প্রয়াত জেলা গভর্ণর আলহাজ্ব লায়ন মোঃ মুজিবুর রহমান এমজেএফ এর প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে পৃথক পৃথক স্থানে আলোচনা সভা, মিলদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  হয়েছে।  ৫ অক্টোবর শুক্রবার বাদ জুমা মরহুমের গ্রামের বাড়ি নোয়াগাঁও মৌলোবী বাড়ী জামে মসজিদ সহ বিভিন্ন মসজিদ,  মাদ্রাসা, বিভিন্ন লায়ন্স ক্লাব এবং ঢাকা সিদ্ধেশ্বরী নিজ বাসভবনে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  হয়।  এর আগে বৃহস্পতিবার লায়ন মুজিব- মুনা গার্লস হাই স্কুলে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
প্রয়াত লায়ন গভর্ণর আলহাজ্ব লায়ন মোঃ মুজিবুর রহমান এমজেএফ কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামে সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে ১৯৬৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারী জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম আলহাজ্ব হামিদ উদ্দিন আহমেদ এবং মাতার নাম মরহুমা রাবেয়া খাতুন। তিন ভাই ও চার বোনের মধ্যে লায়ন মোঃ মুজিবুর রহমান এম জে এফ সবার বড়। ব্যক্তিগত জীবনে একজন রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান এমজেএফ।
চঞ্চল শৈশব পেরিয়ে দুরন্ত কৈশোর। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ছড়াতে থাকে তার নামের দ্যুতি। খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড এমন কি সব ধরনের সামাজিক কর্মকান্ডে লিপ্ত ছিলেন তিনি। চঞ্চল দুরন্তপনা এবং প্রখর মেধাবীর বিষয়টি আঁচ করতে পেরেই সে দিন বাবা-মা স্বপ্ন দেখেছিলেন এই মুজিব একদিন অনেক বড় হবে। ছোটবেলা থেকেই প্রখর মেধাবী হওয়ায় ছাত্র জীবনে তিনি অত্যান্ত কৃতিত্বের সাথে অতিক্রম করেছেন শিক্ষার প্রতিটি ধাপ। স্থানীয় নোয়াগাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে তিনি ভর্তি হন ছয়সূতী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে। মেধাবী ছাত্র হওয়ার কারণে সকল শিক্ষকের কাছেই তিনি ছিলেন আদরণীয়। ঐ স্কুল থেকে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি পাশ করার পর এইচ.এস.সি তে ভর্তি হন কিশোরগঞ্জ জেলার ঐতিহ্যবাহী কুলিয়ারচর ডিগ্রী কলেজে। সেখান থেকেও তিনি কৃতিত্বের সাথে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ছাত্র জীবনে তিনি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও ছিলেন অগ্রগামী। যার স্বাক্ষর হিসাবে কুলিয়ারচর ডিগ্রী কলেজ এর ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সঙ্গে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে লায়ন মুজিবুর রহমান এমজেএফ একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি বহুমুখী ব্যবসায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। কঠোর পরিশ্রম, সততা, নিষ্ঠা এবং প্রবল আত্মবিশ্বাসের শক্তিতে তিনি হয়ে উঠেছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। তিনি টাইম-এক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান, পেঙ্গুইন আইস এন্ড ফিস প্রসেসিং এর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইসলাম গ্রুপ, জেমকন গ্রুপ, আনন্দ শীপইয়ার্ড এ্যাডভাইজার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন । তিনি বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্টার এসোসিয়েসন এর কার্যকরী সদস্য ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু এভিনিউ সমবায় টুইন টাওয়ার মার্কেটের সাবেক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান ১৯৯৮ ইং সালে লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা সবুজবাগ এর সদস্য হিসেবে লায়নিজমে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০০৯ইং সালে লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা বেইলী গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেন এবং ক্লাব এর চার্টার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে তিনি ক্লাব এর বোর্ড অব ডাইরেক্টর, মেম্বারশীপ চেয়ারপার্সন হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তাঁর উদ্যোগে লায়ন্স ক্লাব অব ভৈরব বেইলী গার্ডেন ও ভৈরব সেন্ট্রাল গার্ডেন বাস্তবায়িত হয়। লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান ডিস্ট্রিক ৩১৫ বি ১ বাংলাদেশ এর বিভিন্ন বৎসরে ডিস্ট্রিক চেয়ারপার্সন, জোন চেয়ারপার্সন, রিজিয়ন চেয়ারপার্সন, রিজিয়ন চেয়ারপার্সন হেড কোয়াটার, এ্যাডভাইজার টু ডিজিস কাউন্সিল, ডিস্ট্রিক কনভেনশন ট্রেজারার, মাল্টিপল কনভেনশন সেক্রেটারী , অক্টোবর সেবা সপ্তাহের চেয়ারপার্সন সহ আরও অনেক সাব-কমিটির চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তার সেবা মূলক কর্ম পরিচালনার স্বীকৃতি স্বরুপ ইন্টারন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট এপ্রিসিয়েশন সার্টিফিকেট ,ডিস্ট্রিক গভর্ণর এপ্রিসিয়েশন সার্টিফিকেট, জেলা গভর্ণর স্বর্ণপদক, ক্লাব এক্সটেনশন অ্যাওয়ার্ড ও সম্মাননা লাভ করেন। তিনি ২০১০ সালে আর্তমানবতার সেবায় অগ্রগণ্য হওয়ায় লায়ন্স ক্লাবস্ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন থেকে মেলবিন জোনস ফেলো খেতাব অর্জন করেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে ইসলামী ফোরাম ও ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশনে বিভিন্ন দেশে যোগদান করেন। এ ছাড়াও দেশে ও বিদেশে অত্যন্ত সফলতার সাথে লিডারশীপ ট্রেনিং সমাপ্ত করেন। তিনি ২০১৫-২০১৬ এর ১৯তম বার্ষিক সম্মেলনে জেলা-৩১৫ বি১ বাংলাদেশ এর দ্বিতীয় ভাইস জেলা গভর্ণর এবং ২০১৬-২০১৭ এর ২০তম বার্ষিক সম্মেলনে জেলা-৩১৫ বি১ এর প্রথম ভাইস জেলা গভর্নর নির্বাচিত হন। পর পর দুটি বৎসর দ্বিতীয় ও প্রথম ভাইস জেলা গর্ভনর হিসাবে অত্যান্ত আন্তরিকতা ও সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করার পর গত ২০১৭ সালের ২৯ এপ্রিল ২১ তম বার্ষিক সম্মেলনে আবারও জেলা-৩১৫ বি১ বাংলাদেশ এর গভর্ণর নির্বাচিত হন তিনি। সমাজের নানামূখী উন্নয়নে ও আর্ত-মানবতার কল্যাণে এক নিবেদিত প্রাণ ছিলেন আলহাজ্ব লায়ন মোঃ মুজিবুর রহমান এমজেএফ। তিনি অসুস্থ ও দূর্দশাগ্রস্থ মানুষের মুখে নির্মল সুখের হাসি ফুটানোর জন্য প্রাণপণ প্রচেষ্টার মাধ্যমে হাসিমুখে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তার সহযোগিতার হাত। দেশ-বিদেশের নানা ব্যবসায়িক ব্যস্ততার মাঝেও তিনি এলাকার যে কোন সমস্যার সমাধানে উদাত্ত চিত্তে ছুটে যেতেন মাটি ও মানুষের টানে। যেন কোন ক্লান্তি নেই, নেই বিরক্তির ছিটেফোঁটাও। অকাতরে ভালোবেসেছিলেন এলাকার প্রতিটি মানুষকেই। তাই তিনি কুলিয়ারচরের সকলের নয়নমনি হয়েছিলো। তিনি স্থানীয় রাবেয়া হামিদ কল্যাণ ট্রাস্ট এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক, লায়ন মুজিব-মুনা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি,ছয়সূতী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি এবং আজীবন দাতা সদস্য, বড় ছয়সূতী জনতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের আজীন দাতা সদস্য, ঢাকাস্থ কিশোরগঞ্জ জেলা সমিতি’র সহ-সভাপতি ও  ঢাকাস্থ বৃহত্তম ময়মনসিংহ সমিতি, কিশোরগঞ্জ  ডায়াবেটিক সমিতির দাতা সদস্য ও কিশোরগঞ্জ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির  প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়াও ঢাকাস্থ তালতলা বহুমুখী সমবায় সমিতি, একতা বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি এবং লায়ন মুজিব চক্ষু ও ডায়াবেটিক হাসপাতাল (প্রস্তাবিত) এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি এবং নোয়াগাঁও মৌলবীবাড়ি জামে মসজিদ ও নোয়াগাঁও বাসস্ট্যান্ড বাজার মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। নোয়াগাঁও কমিউনিটি ক্লিনিক-এরও দাতা সদস্য ছিলেন। শুধু তাই নয় কুলিয়ারচর উপজেলার প্রায় স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা সহ বিভিন্ন সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। এ ছাড়াও তার রয়েছে এক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন। লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান ছাত্র জীবনে যেমন ছাত্র রাজনীতির উজ্জল নক্ষত্র ছিলেন, কর্ম জীবনেও তারঁ স্বাক্ষর প্রবাহমান। এই কর্ম জীবনে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রথম পদার্পন প্রয়াত মহামান্য রাষ্ট্রপতি আলহাজ্ব মোঃ জিল্লুর রহমান এর হাত ধরে। তার পরেই রাজনৈতিক সহচার্য লাভ করেন বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি এ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল হামিদ এর। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী ফোরাম এর প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি এ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল হামিদ এর সাথে লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। একে একে রাজনীতির স্থানীয় সকল ধাপ পেরিয়ে বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনিবাহী কমিটির আর্ন্তজাতিক বিযয়ক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন । তিনি সমাজের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড এবং ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন প্রায় শতাধিক পুরস্কার ও পদক। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে মাদার তেঁরেসা স্বর্ণপদক, মাওলানা ভাসানী স্বর্ণপদক, এহ্তেশাম স্বর্ণপদক, নুরুন্নাহার সামাদ নাট্যপদক-৯৯, পালক অ্যাওয়ার্ড-১৯৯৯, ঢাকাস্থ কিশোরগঞ্জ জেলা ব্যবসায়ী ফোরাম পদক, এন এ বি সংবাদ সংস্থা পদক, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন পদক, জে এইচ এফ পদক, বি এস এফ পদক, শিমূল নৃত্যকলা একাডেমী পদক, ঢাকাস্থ কিশোরগঞ্জ জেলা সমিতি পদক, স্বাধীনতা অ্যাওয়ার্ড-২০০৭, এসপি গোধুলী শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক অ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ ফেডারেশন সাংস্কৃতিক পরিষদ অ্যাওয়ার্ড, কমলকলি পদক-২০০৩, ওসমানী অ্যাওয়ার্ড-২০০৯, এ ওয়ান টেলিমিডিয়া-২০০৭ অ্যাওয়ার্ড, আলোই ভুবন ভরা শিশু-কিশোর অ্যাওয়ার্ড- ২০০৯, অনন্যা এ্যান্টিড্রাগ মুভমেন্টস অ্যাওয়ার্ড- ২০০৯, মিজাব অ্যাওয়ার্ড -২০০৯, ধারা স্বর্ণস্মারক সম্মাননা এ্যাওয়ার্ড-২০০৯, মানবাধিকার সম্মাননা পদক-২০০৯, আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০১৩ পদক, ভাষা শহীদ সম্মাননা স্বর্ণপদক-২০১১, হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি পদক, আন্তর্জাতিক যুব দিবস গুণীজন সম্মাননা-২০১১, স্বপ্নকুড়ি পারসোনালিটি অ্যাওয়ার্ড-২০১৩, জাতীয় কবি নজরুল অ্যাওয়ার্ড-২০০৯, বি.এস.এস সম্মাননা-২০১০, কবি সুফিয়া কামাল স্মৃতি পদক-২০১২, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অ্যাওয়ার্ড-২০০৯, লায়ন সপ্তাহ উপলক্ষ্যে অক্টোবর সার্ভিস-২০০৯ কে কেন্দ্র করে লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এর জেলা ৩১৫বি-১ এর পক্ষ থেকে অ্যাওয়ার্ড-২০০৯, বি.সি.আর এ বৈশাখী অ্যাওয়ার্ড-১৪১৭ বাংলা সহ আরও অনেক বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের অবদানস্বরূপ একাধিক পুরস্কার ও পদকে ভূষিত হয়েছেন তিনি। সরকারী- বেসরকারী কিংবা ব্যবসায়িক কাজে তিনি পৃথিবীর বহুদেশ একাধিকবার ভ্রমণ করেছেন। উল্লেখ্যযোগ্য দেশগুলো হচ্ছে- আমেরিকা, কানাডা, বৃটেন, ইতালী, ফ্রান্স জার্মান, সুইজারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, দুবাই, নেপাল, ভূটান, ভারত সহ আরো অনেক দেশ। ১৯৯৮ সালে লায়ন মোঃ মজিবুর রহমান মরহুম ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী, বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশন এবং মরহুম আয়েশা রাজ্জাক এর কণ্যা মিসেস আমিনা ফেরদৌসী মুনার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। লায়ন আমিনা ফেরদৌসী মুনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি বর্তমানে পেঙ্গুইন আইস এন্ড প্রসেসিং (প্রাঃ) লিঃ এর পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত আছেন। এ ছাড়াও তিনি একজন শিক্ষানুরাগী, সমাজকর্মী হিসাবে নিবেদিত প্রাণ ও লায়নস ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল এর স্বনামধন্য সদস্য । প্রয়াত লায়ন গভর্ণর আলহাজ্ব লায়ন মোঃ মুজিবুর রহমান এমজেএফ ২০১৭ সালের ৫ অক্টোবর ঢাকা গেন্ডারিয়া আজগর আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরন করেন।

Tags: