muktijoddhar kantho logo l o a d i n g

কটিয়াদী

কিশোরগঞ্জ- ২ আসনে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনী প্রচারণা

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীরা প্রচারণা জমিয়ে তুলেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। প্রথমবারের মতো নির্বাচন ঘিরে এমন ব্যাপক ডিজিটাল প্রচারণা দেখা যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। কিশোরগঞ্জ-২ আসনের প্রায় সব প্রার্থীই নিজের নামে থাকা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেইজগুলোতে সমর্থন চেয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

সংসদ সদস্য প্রার্থীরা বলছেন, কিশোরগঞ্জ-২ আসনের নতুন প্রজন্মের অধিকাংশ ভোটারই প্রযুক্তিনির্ভর। তাদের দৃষ্টি আকর্ষণে অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি অনলাইন। অবশ্য তরুণ ভোটারাও এই প্রচারকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়ন করছেন। সরাসরি তাদের মতামতও প্রার্থীদের জানিয়ে দিচ্ছেন অনলাইনে।

জানা যায়,কিশোরগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী হওয়া সবারই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সক্রিয়। এদিকে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী পুলিশের সাবেক আইজিপি,রাষ্ট্রদূত ও সচিব নূর মোহাম্মদের ফেসবুক পেইজে লাইকের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৩৩ হাজার। সেখানে দলীয় প্রতিশ্রুতি ও সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরা হচ্ছে।

তাছাড়া দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়া হচ্ছে এসব পেইজ থেকে। এসব পেইজে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হচ্ছে। তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী দু’বারের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ফলোআর সংখ্যা ২৩ হাজারো অধিক। তার নেতাকর্মীরাও ফেসবুকে প্রচার-প্রচারণা করছেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক প্রার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পোস্টার ছাপানো, মাইকিং ও সমাবেশ করে জনগণের কাছে বার্তা দেওয়ার তুলনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে প্রচার চালাতে ব্যয় অনেক কম। প্রতি পোস্টার ছাপাতে গড়ে খরচ পড়ে আড়াই টাকা। আর একেকজন ভোটারের কাছে একেকটি মেসেজ পাঠাতে খরচ হয় মাত্র ৩০-৩৫ পয়সা। তাই কম খরচে ডিজিটাল প্রচার চালাতেই অনেক প্রার্থী আগ্রহী হয়ে উঠছেন। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে তাই বিপুল সংখ্যক ভোটারের কাছে নিজের বার্তা নিয়ে পৌছাঁতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন প্রার্থীরা।

এসব পেইজে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হচ্ছে। তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী দু’বারের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ফলোআর সংখ্যা ২৩ হাজারো অধিক। তার নেতাকর্মীরাও ফেসবুকে প্রচার-প্রচারণা করছেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক প্রার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পোস্টার ছাপানো, মাইকিং ও সমাবেশ করে জনগণের কাছে বার্তা দেওয়ার তুলনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে প্রচার চালাতে ব্যয় অনেক কম। প্রতি পোস্টার ছাপাতে গড়ে খরচ পড়ে আড়াই টাকা। আর একেকজন ভোটারের কাছে একেকটি মেসেজ পাঠাতে খরচ হয় মাত্র ৩০-৩৫ পয়সা। তাই কম খরচে ডিজিটাল প্রচার চালাতেই অনেক প্রার্থী আগ্রহী হয়ে উঠছেন। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে তাই বিপুল সংখ্যক ভোটারের কাছে নিজের বার্তা নিয়ে পৌছাঁতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন প্রার্থীরা।

এদিকে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী পুলিশের সাবেক আইজিপি,রাষ্ট্রদূত ও সচিব নূর মোহাম্মদের ফেসবুক পেইজে লাইকের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৩৩ হাজার। সেখানে দলীয় প্রতিশ্রুতি ও সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরা হচ্ছে।

তাছাড়া দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়া হচ্ছে এসব পেইজ থেকে। এসব পেইজে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হচ্ছে। তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী দু’বারের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ফলোআর সংখ্যা ২৩ হাজারো অধিক। তার নেতাকর্মীরাও ফেসবুকে প্রচার-প্রচারণা করছেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক প্রার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পোস্টার ছাপানো, মাইকিং ও সমাবেশ করে জনগণের কাছে বার্তা দেওয়ার তুলনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে প্রচার চালাতে ব্যয় অনেক কম। প্রতি পোস্টার ছাপাতে গড়ে খরচ পড়ে আড়াই টাকা। আর একেকজন ভোটারের কাছে একেকটি মেসেজ পাঠাতে খরচ হয় মাত্র ৩০-৩৫ পয়সা। তাই কম খরচে ডিজিটাল প্রচার চালাতেই অনেক প্রার্থী আগ্রহী হয়ে উঠছেন। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে তাই বিপুল সংখ্যক ভোটারের কাছে নিজের বার্তা নিয়ে পৌছাঁতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন প্রার্থীরা।

Tags: