জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল পেয়ে ডোমার থানা পুলিশের দ্রুত হস্তক্ষেপে শ্লীলতাহানী থেকে রক্ষা পেলন পারভীন আক্তার নামে এক মহিলা। পারভীন আক্তার (২৪) তিন সন্তানের জননী ও নীলফামারীর ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের উত্তর মটুকপুর ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের অলিয়ার রহমানের স্ত্রী।
মামলা সুত্রে জানা যায়,পারভীন আক্তার বাড়ীর সাথে লাগানো একটি ছোট গোলামালের দোকান করে আসছে এবং তার স্বামী জীবন চালার তাগিদে ঢাকায় রিক্সা চালায়। পারভীন আক্তার যখন দোকানে থাকে প্রায় সময় এসে রবিউল ইসলাম ভুট্টু তাকে খারাপ কাজের জন্য কু-প্রস্তাব দিতো। রবিউল ইসলাম ভুট্টু (৫০) উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের উত্তর মটুকপুর ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত রহিদুল ইসলামের ছেলে। তার কু-প্রস্তাবে রাজি না হলে গত বৃহষ্পতিবার রাতে রবিউল ইসলাম ভুট্টু জোর করে শ্লীলতাহানী ঘটায়। পারভীন আক্তারের চিৎকারে বাড়ীর লোকজন দৌড়ে এসে রবিউল ইসলাম ভুট্টুকে আটক করে জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল দিলে দ্রুত ডোমার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে রবিউল ইসলামকে আটক করে।
এ বিষয়ে পারভীন আক্তার বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ডোমার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্লীলতাহানীর ঘটনায় আসামী রবিউল ইসলাম ভুট্টুকে শুক্রবার জেলা কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।