নেত্রকোণা জেলার কমলাকান্দা উপজেলার বিশরপাশায় কোন মুক্তিযোদ্ধা ট্রেনিং সেন্টার ছিল না।
গত ১২ সেপ্টেম্বর মুক্তিযোদ্ধার কণ্ঠ সংবাদপত্রে ‘বিশরপাশায় ট্রেনিং সেন্টার ছিল কিনা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর ঐ এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পরে কমলাকান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক চৌধুরীর সাথে পত্রিকার সম্পাদকের কথা হলে বিশরপাশায় কোন ট্রেনিং সেন্টার ছিল না বলে তিনি নিশ্চিত করেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর নিকট আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর সাক্ষীর দিন তিনি সহায়তা করবেন বলেও আশ্বাস দেন।
উল্লেখ্য, ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা’ অভিযোগের ভিত্তিতে মেহেদী উল আলমের তদন্তের জন্য এ তথ্যের দরকার হয়েছিল। অভিযুক্ত মেহেদী উল আলমের বাড়ি কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলায়। তার দাবি ছিল তিনি কলমাকান্দা উপজেলার ভাটি এলাকা বিশরপাশা গ্রামের প্রশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধা।
আগে প্রকাশিত সংবাদ : কমলাকান্দার বিশরপাশায় মুক্তিযোদ্ধা ট্রেনিং সেন্টার ছিল কিনা!