আপামোর ছাত্র জনতার আন্দোলনে টনক নড়েছে সরকারী সব ডিপার্টমেন্টের, স্বচ্ছ হয়েছে যানবাহনের বেহাল দুর্দশা। দাবি যে গনজোয়ারে রূপান্তরিত হয়ে একটি স্লোগান শুধু নিরাপদ সড়ক চাই। শুধু সড়কেই নয়, সবকিছুতে নিরাপদ হওয়া চাই।এজন্য সর্বস্তরের সহযোগিতা আর ঐক্যের প্রয়েজন।সড়ক দূর্ঘটনা শুধু চালকের অথবা যানবাহনের ত্র্রুটির জন্য এমন নয়, আমাদের অসচেতনতা আর সময়ের মূল্য জীবন থেকে বেশী প্রাধান্য দেওয়া দায়ী। চালকের সাথে খারাপ ব্যাবহার,পিছনের গাড়ীর আগে চলে যায় ইত্যাদি বলে উস্কে দেয়া, অতিরিক্ত যাএী উঠাও দায়ী।
আপামোর ছাত্র জনতার আন্দোলনে টনক নড়েছে সরকারী সব ডিপার্টমেন্টের, স্বচ্ছ হয়েছে যানবাহনের বেহাল দুর্দশা। দাবি যে গনজোয়ারে রূপান্তরিত হয়ে একটি স্লোগান শুধু নিরাপদ সড়ক চাই।শুধু সড়কেই নয়, সবকিছুতে নিরাপদ হওয়া চাই। এজন্য সর্বস্তরের সহযোগিতা আর ঐক্যের প্রয়েজন।সড়ক দূর্ঘটনা শুধু চালকের অথবা যানবাহনের ত্র্রুটির জন্য এমন নয়, আমাদের অসচেতনতা আর সময়ের মূল্য জীবন থেকে বেশী প্রাধান্য দেওয়া দায়ী।চালকের সাথে খারাপ ব্যাবহার,পিছনের গাড়ীর আগে চলে যায় ইত্যাদি বলে উস্কে দেয়া, অতিরিক্ত যাএী উঠাও দায়ী। ফুটওভার ব্রীজ ব্যাবহার করা, জেব্রা ক্রসিং,আন্ডারপাস,ট্রাফিক সিগন্যাল,যানবাহনের সেফটি নেয়া ইত্যাদির প্রতি কোন ভূক্ষেপেই নেই আমাদের। নিরাপদ হবে তখনি,যখন আমি সততার সাথে চোখকে স্বচ্ছ আর বিবেককে কাজে লাগাবো, নিজের অবস্থান থেকে,নিজের বাবাকে ঘুষ নেওয়া থেকে বিরত থাকত উৎসাহিত করা,নিজের ভাইকে দ্রুত গতিতে গাড়ী চালানো থেকে বিরত রাখা,নিজের বোনকে সামাজিক শালীনাতর ভিতরে রাখা,নিজের মায়ের স্কুলের ডিউটি ঠিকমত করার প্রতি উৎসাহিত করা, এভাবে সকল স্তর থেকে নিরাপদ হতে হবে।আমাদের সকলের সমন্বয়েই হল সরকার, দূর্ঘটনাই পতিত ব্যাক্তি এবং দূর্ঘটনা করা ব্যাক্তি উভয়ের দ্বায় সরকার এড়াতে পারে না।প্রায়ই গাড়ীতে লিখা থাকে একটি দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না, যারা আপনজনকে হারায়,তারাই কেবল উপলব্দি করতে পারে কত বড় দূর্ঘটনা তাদের জীবনে নেমে এসেছে।
আসুন শুধু উক্তিতেই না যুক্তিগত ভাবে সতর্কতা অবলম্বন করি। আসুন না দেশটাকে মায়ের মত ভালবাসি, মায়ের মুখের হাসি ফুটায়, কোন আঘাত পেতে দিব না মায়ের শরীরে, এ যে রক্তে কেনা মায়ের হাসির স্বাধীনতা।
লেখক ঃ মোহাম্মদ নাঈম, জর্জ কোর্ট, ঢাকা।
Tags: