মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডেস্কঃ সাকিব আল হাসানের জোড়া আঘাতের পর জিম্বাবুয়ে শিবিরে আঘাত হেনেছেন আল-আমিন।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৫ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৫৪ রান। শেন উইলিয়ামস ১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন। জয়ের জন্য ৩৫ ওভারে আরো ২২০ রান প্রয়োজন জিম্বাবুয়ের।
এর আগে মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি (১০৭), সাব্বির রহমানের ৫৭ ও তামিম ইকবালের ৪০ রানের সুবাদে ৯ উইকেটে ২৭৩ রানের লড়াকু পুঁজি গড়ে বাংলাদেশ।
শনিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা যদিও হতাশার ছিল বাংলাদেশের। মাত্র ২ রানেই ১ উইকেট হারিয়েছিল স্বাগতিকরা। এরপর ১৩১ রানের মধ্যেই ৪ উইকেট। তবে মুশফিকের দারুণ সেঞ্চুরি ও সাব্বিরের ফিফটিতে লড়াকু পুঁজি গড়ে বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেট জুটিতে মুশফিক-সাব্বির মিলে ১১৯ রান যোগ করেন।
ক্যারিয়ারের চতুর্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরি করা মুশফিক দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০৭ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলেন। ১০৯ বলে ৯টি চার একটি ছক্কায় ১০৭ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলেন এই ডানহাতি। এ ছাড়া সাব্বির ৫৭, তামিম ৪০, সাকিব ১৬ রান করেন। আর শেষ দিকে মাশরাফি ৮ বলে ১৪ ও আরাফাত সানী ৮ বলে ১৫ রান করে দলের সংগ্রহে অবদান রাখেন।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে সিকান্দার রাজা ও তাউরাই মুজারাবানি দুটি করে উইকেট নেন। তিনাশে পানিয়াঙ্গারা ও লুক জংউইয়ের ঝুলিতে জমা পড়ে একটি করে উইকেট।