‘ধর্ষণ’ অভিযোগে বেকায়দায় ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। লাস ভেগাস পুলিশ রোনালদোর ডিএনএ-র নমুনা সংগ্রহ করার নির্দেশ দিয়েছে।
২০০৯ সালে মডেল ক্যাথরিন মায়োরগাকে ধর্ষণ করেছিলেন, এমন অভিযোগ এনেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই মডেল। তারপরেই তদন্তে নামে লাস পুলিশ। ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়, মায়োরগার পোশাকে প্রাপ্ত ডিএনএ, রোনাল্ডোর দেহের কি না, তা তদন্ত সাপেক্ষ মিলিয়ে দেখার জন্যই ডিএনএ টেস্ট প্রয়োজন।
রোনালদো যে মডেলের শয্যাসঙ্গিনী হয়ে থাকতে পারেন, তা কার্যত নিশ্চিত করে দিয়েছেন মহাতারকা ফুটবলারের আইনজীবী পিটার ক্রিশ্চিয়ানসেন। তিনি ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, ‘মিস্টার রোনালদো সব সময়ে বলেছেন, লাস ভেগাসের ঘটনা পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে হয়েছিল। তাই এটা আশ্চর্যের হবে না, যে ডিএনএ-র নমুনা মিলে যেতেই পারে’।
৩৪ বছরের তরুণী মডেল জার্মানির বিখ্যাত ‘ডের স্প্রিগেল’ পত্রিকায় জানিয়েছিলেন, লাস ভেগাসের ‘রেইন’ নাইট ক্লাবে ২০০৯ সালে তার রোনালদোর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। তারপরে পাম প্লেস হোটেলে নিজের পেন্টহাউসে তাকে ‘ধর্ষণ’ করেন রোনালদো।