ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পেয়েও সেটা না জানানোয় দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন সাকিব আল হাসান। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আইসিসি তাকে এই নিষেধাজ্ঞা দেয়। মূলত তার নিষেধাজ্ঞা এক বছরের। বাকি এক বছর তিনি স্থগিত নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকবেন। সে হিসেবে ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত সব ধরনের ক্রিকেট থেকে দূরে থাকবেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।
আজ মঙ্গলবার নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার পর ভুল স্বীকার করে অনুতপ্ত হয়েছেন সাকিব। জানিয়েছেন তার মতো ভুল যেন তরুণ ক্রিকেটাররা না করে, ‘যে খেলাটাকে আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি সেই খেলা থেকে নিষিদ্ধ হওয়ায় অবশ্যই খুবই ব্যথিত হয়েছি। তবে আমি আইসিসির কাছে এ বিষয়ে রিপোর্ট না করায় পুরোপুরিভাবে নিষেধাজ্ঞা মেনে নিয়েছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে দুর্নীতি দমন ইউনিট সম্পূর্ণ খেলোয়াড়দের উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে আমি আমার কর্তব্য পালন করতে পারিনি।’
‘বিশ্বের অধিকাংশ খেলোয়াড় ও ভক্তদের মতো আমিও চাই ক্রিকেট দুর্নীতি মুক্ত একটি খেলা হোক। আমি আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের সঙ্গে তাদের শিক্ষনীয় প্রোগ্রামে অংশ নিব। এর মধ্য দিয়ে আমি নিশ্চিত করতে চাই যে যাতে আমার মতো তরুণ ক্রিকেটাররা একই ভুল না করে।’ যোগ করেন তিনি।