অবশেষে কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে। সকল জল্পনা কল্পনা এবং জটিলতার অবসান ঘটিয়ে মসজিদটি নির্মাণের জন্য পুরোপুরি প্রস্ততি চলছে বলে জানা গেছে। মসজিদের জন্য জায়গা না পেয়ে দীর্ঘদিন যাবত অবকাঠামোগত কাজ পিছিয়ে ছিলো। জেলা প্রশাসক মোঃ সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তাড়াইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার তারেক মাহমুদের সার্বিক সহযোগিতায় অবশেষে মিলে যায় মসজিদের জমিটি।
তাড়াইলের একটি সম্ভ্রান্ত পরিবার ৪৩ শতাংশ জায়গা দান করে দেওয়ায় মসজিদ নির্মাণের জন্য আর কোন বাঁধাই রইলো না। মঙ্গলবার তাড়াইল উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তাড়াইলের সাচাইল মৌজাস্থ ১০৯৮ ও ১০৯৭ আর এস দাগের ৪৩ শতাংশ জায়গা দানমূলে রেজিষ্ট্রি করে দেন তাড়াইলের কালনা গ্রামের বাসিন্দা হাজী গোলাম হোসেনের পুত্র সদর ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মহাজন, রোকন উদ্দিনর মহাজন, গিয়াস উদ্দিন লাকী মহাজন, রিয়াজ উদ্দিন লাকী মহাজন, রিয়াজ উদ্দিন কাজী আলম দান কাওলামূলে দলিলটি সম্পাদন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ ফারুক আহামেদ, ফিল্ড অফিসার মাও.এনাম বিন ফজলুল হক, ফিল্ড সুপার ভাইজার মোস্তফা কামাল, তাড়াইল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মিজানুর রহমান,তাড়াইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাও.ফরিদ উদ্দিন, দামিহা ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম,সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন সৃজনসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।