মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডটকমঃ
সহকারী জজ/জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগে পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পাস নম্বর কমানো ছাড়াও লিখিত পরীক্ষায় পাসে শর্ত বেঁধে দিয়ে ‘বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের প্রবেশপদে নিয়োগ আদেশ-২০০৭’ সংশোধন করেছে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন।
কমিশনের সচিব পরেশ চন্দ্র শর্ম্মা মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে জানান, দশম বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা থেকেই নতুন এই নিয়ম কার্যকর হবে।
বিচারক নিয়োগে সহসাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তিনি।
সংশোধিত আদেশ অনুযায়ী, প্রিলিমিনারিতে কেউ ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেলে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন, আগে যা নির্ধারিত ছিল ৫৫ শতাংশ।
পরেশ শর্ম্মা বলেন, নতুন নিয়মে প্রিলিমিনারিতে আগের মতো ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হলেও প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর করে কাটা হবে, তাই পাস নম্বর কমানো হয়েছে। আগে প্রিলিমিনারি ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হতো না।
সংশোধিত আদেশ অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় কোনো বিষয়ে ৩০ শতাংশের কম নম্বর পেলে তিনি লিখিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবেন। মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য লিখিত পরীক্ষায় গড়ে ৪৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
আগে কেউ লিখিত পরীক্ষার কোনো বিষয়ে ২৫ শতাংশের কম নম্বর পেলে ওই বিষয়ে তার কোনো নম্বর যোগ হত না (নির্ধারিত নম্বরের কম পেলে ফেল হিসেবে গণ্য হত না)। তবে অন্যসব বিষয়ের (যেসব বিষয়ে কমপক্ষে ২৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছে) মোট নম্বরের গড় ৪৫ শতাংশ হলে সে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারতো।
দশম বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা থেকে আবশ্যিক আইন বিষয়ে প্রার্থীদের ৫০০ নম্বরের পাঁচটি বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। আগে চারটি বিষয়ে ৪০০ নম্বরের এই পরীক্ষা হত। আগে ২০০ নম্বরের দুটি ঐচ্ছিক আইন বিষয়ে পরীক্ষা নেয়া হলেও এখন ১০০ নম্বরের একটি পরীক্ষা হবে।
আবশ্যিক সাধারণ বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার নম্বর আগের মতোই ৪০০ রাখা হয়েছে। আবশ্যিক সাধারণ, আবশ্যিক আইন এবং ঐচ্ছিক আইন বিষয়ে এক হাজার নম্বরের পরীক্ষা হবে। আর মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ১০০।
বিচারক নিয়োগে সহসাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তিনি।
সংশোধিত আদেশ অনুযায়ী, প্রিলিমিনারিতে কেউ ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেলে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন, আগে যা নির্ধারিত ছিল ৫৫ শতাংশ।
পরেশ শর্ম্মা বলেন, নতুন নিয়মে প্রিলিমিনারিতে আগের মতো ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হলেও প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর করে কাটা হবে, তাই পাস নম্বর কমানো হয়েছে। আগে প্রিলিমিনারি ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হতো না।
সংশোধিত আদেশ অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় কোনো বিষয়ে ৩০ শতাংশের কম নম্বর পেলে তিনি লিখিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবেন। মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য লিখিত পরীক্ষায় গড়ে ৪৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
আগে কেউ লিখিত পরীক্ষার কোনো বিষয়ে ২৫ শতাংশের কম নম্বর পেলে ওই বিষয়ে তার কোনো নম্বর যোগ হত না (নির্ধারিত নম্বরের কম পেলে ফেল হিসেবে গণ্য হত না)। তবে অন্যসব বিষয়ের (যেসব বিষয়ে কমপক্ষে ২৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছে) মোট নম্বরের গড় ৪৫ শতাংশ হলে সে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারতো।
দশম বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা থেকে আবশ্যিক আইন বিষয়ে প্রার্থীদের ৫০০ নম্বরের পাঁচটি বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। আগে চারটি বিষয়ে ৪০০ নম্বরের এই পরীক্ষা হত। আগে ২০০ নম্বরের দুটি ঐচ্ছিক আইন বিষয়ে পরীক্ষা নেয়া হলেও এখন ১০০ নম্বরের একটি পরীক্ষা হবে।
আবশ্যিক সাধারণ বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার নম্বর আগের মতোই ৪০০ রাখা হয়েছে। আবশ্যিক সাধারণ, আবশ্যিক আইন এবং ঐচ্ছিক আইন বিষয়ে এক হাজার নম্বরের পরীক্ষা হবে। আর মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ১০০।
Tags: