চলমান করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মাঝে অক্টোবর-নভেম্বরে ওমান ও আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপ ঘিরে বেশ কয়েকটি আগাম সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)।
সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে একটি হলো অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলকে ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে খেলোয়াড়দের তালিকা পাঠাতে হবে। এই তালিকায় ১৫ জন ক্রিকেটার এবং ৮ জন কোচিং স্টাফ রাখা যাবে। নির্ধারিত কোটার বাইরে কোনো খেলোয়াড় কিংবা স্টাফকে নিতে হলে খরচাপাতি বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে।
করোনার মহামারিকালে আইসিসির এমন সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সংস্থাটির পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন, ‘১৫ জন খেলোয়াড় অবশ্যই কম, আমার মনে হয়। মহামারির কারণে তাদের উচিত ছিল বাড়তি খেলোয়াড় নেওয়ার নিয়ম। বাড়তি খেলোয়াড় নিলে নিজ নিজ খরচে নিতে হবে। সেটা করতে হচ্ছে। মহামারির জন্য আরও ১-২ বছর দেখা উচিত এবং স্কোয়াড আরও বড় রাখা হলে ভালো হতো।’
তবে বাড়তি খেলোয়াড় নেওয়ার সুযোগ দেওয়াটাও পজিটিভ হিসেবে দেখছেন তিনি। তার মতে, সুযোগ যখন আছেই, তখন প্রয়োজনে নিজের খরচে নিয়ে যেতে পারবে দলগুলো। এ ক্ষেত্রেও ওই ক্রিকেটারকে থাকতে হবে আইসিসির দেওয়া বায়ো-বাবল নিয়মে।