মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডটকমঃ ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস এন্ড রেড ক্রিসেন্ট (আইএফআরসি)-এর মহাসচিব এলহাজি আমাদু গুয়াই সাই বলেছেন, তার সংস্থার কর্মকান্ড সম্প্রসারণের মাধ্যমে বাংলাদেশের তাদের উপস্থিতি আরো সংহত করা হবে।
তিনি বলেন, আমাদের অপারেশনাল কর্মকান্ড বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশে আমাদের উপস্থিতি আরো জোরদার করতে চাই।
আইএফআরসি’র ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎকালে সংস্থার মহাসচিব এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
এলহাজি আমাদু গুয়াই সাই মানবিক ও দুদর্শাগ্রস্ত মানুষের প্রতি আইএফআরসি’র অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় তাদের সক্ষমতা জোরদার করার লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও সহিষ্ণুতা বাড়ানোর জন্য সারা বিশ্বের একশ’ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছার জন্য একটি ‘উচ্চাভিলাষী প্রচারণা’ শুরু করতে যাচ্ছে।
আইএফআরসি মহাসচিব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) কার্যক্রমের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।
তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের কথা স্মরণ করে বাংলাদেশে আতিথেয়তার প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের খুবই সক্রিয় ও সহিষ্ণু হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় আরো দক্ষতা অর্জনে সরকার তাদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
১৯৯৮ সালে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দুর্যোগ বিরাজ করার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সে সময় তাঁর সরকার অত্যন্ত সফল ও কার্যকরভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সে সময় অনুমান করা হয়েছিল বন্যায় ২০ মিলিয়ন লোক মারা যাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে বাংলাদেশে আইএফআরসি’র মানবিক ও বিশেষজ্ঞ সহায়তার কথা স্মরণ করে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, শিশুকাল থেকে তিনি বিডিআরসিএস’র কার্যক্রম দেখে আসছেন। বিডিআরসিএস’র কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আইএফআরসি’র সক্রিয় সহায়তা নিয়ে তারা কাজ করে যাচ্ছেন।
১৯৭৩ সালে দেশের উপকূলীয় দক্ষিণাঞ্চলে বঙ্গবন্ধুর সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতার আলোকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য তার সরকার উদ্যোগ নিয়েছে।
আইএফআরসির প্রতিনিধিদলে আরো ছিলেন চিফ অব স্টাফ জগন্নাথ চাপাগাইন, আইএফআরসি’র এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক সমন্বয়কারী ক্রেমার পিয়ের হেনরি, বাংলাদেশে আইএফআরসি কান্ট্রি অফিস প্রধান আজমত উল্লা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. হাবিবে মিল্লাত এমপি, ট্রেজারার এডভোকেট তৌহিদুর রহমান।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
এলহাজি আমাদু গুয়াই সাই মানবিক ও দুদর্শাগ্রস্ত মানুষের প্রতি আইএফআরসি’র অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় তাদের সক্ষমতা জোরদার করার লক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও সহিষ্ণুতা বাড়ানোর জন্য সারা বিশ্বের একশ’ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছার জন্য একটি ‘উচ্চাভিলাষী প্রচারণা’ শুরু করতে যাচ্ছে।
আইএফআরসি মহাসচিব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) কার্যক্রমের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।
তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের কথা স্মরণ করে বাংলাদেশে আতিথেয়তার প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের খুবই সক্রিয় ও সহিষ্ণু হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় আরো দক্ষতা অর্জনে সরকার তাদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
১৯৯৮ সালে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দুর্যোগ বিরাজ করার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সে সময় তাঁর সরকার অত্যন্ত সফল ও কার্যকরভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সে সময় অনুমান করা হয়েছিল বন্যায় ২০ মিলিয়ন লোক মারা যাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে বাংলাদেশে আইএফআরসি’র মানবিক ও বিশেষজ্ঞ সহায়তার কথা স্মরণ করে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, শিশুকাল থেকে তিনি বিডিআরসিএস’র কার্যক্রম দেখে আসছেন। বিডিআরসিএস’র কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আইএফআরসি’র সক্রিয় সহায়তা নিয়ে তারা কাজ করে যাচ্ছেন।
১৯৭৩ সালে দেশের উপকূলীয় দক্ষিণাঞ্চলে বঙ্গবন্ধুর সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতার আলোকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য তার সরকার উদ্যোগ নিয়েছে।
আইএফআরসির প্রতিনিধিদলে আরো ছিলেন চিফ অব স্টাফ জগন্নাথ চাপাগাইন, আইএফআরসি’র এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক সমন্বয়কারী ক্রেমার পিয়ের হেনরি, বাংলাদেশে আইএফআরসি কান্ট্রি অফিস প্রধান আজমত উল্লা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. হাবিবে মিল্লাত এমপি, ট্রেজারার এডভোকেট তৌহিদুর রহমান।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম উপস্থিত ছিলেন।
Tags: