প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের হতদরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে দেশের চিকিৎসকদের আরো নিবেদিত হওয়ার আহবান জানিয়েছেন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, কিডনি রোগ প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসায় জনসচেতনতা সৃৃষ্টিতে সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আশা করি, সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশ রেনাল এসোসিয়েশন, পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজি সোসাইটি অভ্ বাংলাদেশ, কিডনি ফাউন্ডেশন ও ক্যাম্পস বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান কিডনি রোগ প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসায় জনসচেতনতা সৃৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে এ আহবান জানান। “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও আগামীকাল ১০ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবস পালন করা হচ্ছে।
তিনি বাংলাদেশে এ দিবস পালন কর্মসূচির আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন, দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শিশুদের কিডনি রোগ, শুরুতেই প্রতিরোধ’ যথেষ্ট সময়োপযোগী হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, দেশে প্রায় ২ কোটি মানুষ কোন না কোন ধরনের কিডনি রোগে ভুগছেন। কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং মৃত্যুহার অপেক্ষাকৃত বেশি। তাছাড়া রোগীর পরিবার-পরিজন এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীগণও এ রোগের চিকিৎসাজনিত কারণে নানা সমস্যার সম্মুখীন হন। কিন্তু সাধারণ স্বাস্থ্যবিষয়ক কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
তিনি বলেন, সরকার কিডনি চিকিৎসাসহ সব ধরনের চিকিৎসা সেবার উন্নয়নে বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। গ্রামে-গ্রামে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আমরা ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছি। উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আধুনিকায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে নিয়োজিত রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে গণমুখী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করা হয়েছে । স্বাস্থ্যখাতে সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে কিডনি চিকিৎসা আজ দেশের প্রত্যন্ত এলাকাতেও সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। তিনি এজন্য দেশের নিবেদিতপ্রাণ কিডনি চিকিৎসকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তিনি বিশ্ব কিডনি দিবস-২০১৬ কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, কিডনি রোগ প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসায় জনসচেতনতা সৃৃষ্টিতে সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আশা করি, সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশ রেনাল এসোসিয়েশন, পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজি সোসাইটি অভ্ বাংলাদেশ, কিডনি ফাউন্ডেশন ও ক্যাম্পস বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান কিডনি রোগ প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসায় জনসচেতনতা সৃৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে এ আহবান জানান। “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও আগামীকাল ১০ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবস পালন করা হচ্ছে।
তিনি বাংলাদেশে এ দিবস পালন কর্মসূচির আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন, দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শিশুদের কিডনি রোগ, শুরুতেই প্রতিরোধ’ যথেষ্ট সময়োপযোগী হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, দেশে প্রায় ২ কোটি মানুষ কোন না কোন ধরনের কিডনি রোগে ভুগছেন। কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং মৃত্যুহার অপেক্ষাকৃত বেশি। তাছাড়া রোগীর পরিবার-পরিজন এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীগণও এ রোগের চিকিৎসাজনিত কারণে নানা সমস্যার সম্মুখীন হন। কিন্তু সাধারণ স্বাস্থ্যবিষয়ক কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
তিনি বলেন, সরকার কিডনি চিকিৎসাসহ সব ধরনের চিকিৎসা সেবার উন্নয়নে বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। গ্রামে-গ্রামে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আমরা ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছি। উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আধুনিকায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে নিয়োজিত রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে গণমুখী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করা হয়েছে । স্বাস্থ্যখাতে সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে কিডনি চিকিৎসা আজ দেশের প্রত্যন্ত এলাকাতেও সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। তিনি এজন্য দেশের নিবেদিতপ্রাণ কিডনি চিকিৎসকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তিনি বিশ্ব কিডনি দিবস-২০১৬ কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
Tags: