মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডটকমঃ বঙ্গোপসাগরে আজ সকালে ইউক্রেনের একটি ভাড়া করা বেসরকারি পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৩ জন নিহত এবং একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। নিহতরা হচ্ছেন, ইউক্রেনের নাগরিক ক্যপ্টেন মুরাদ গাফারোভ, ফার্স্ট অফিসার ইভান এবং ইজ্ঞিনিয়ার কুলিশ এন্ড্রি। গুরুতর আহত অবস্থায় নেভিগেটর কুলটানোভ চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা চারজনই ইউক্রেনের নাগরিক।
কক্সবাজার বিমান বন্দরের ব্যবস্থাপক সাধন কুমার মোহন্ত এবং ট্রু এভিয়েশনের কর্মকর্তাদের সূত্রে আজ বিকেল সাড়ে তিনটায় এ সংবাদ জানান।
তারা বলেন, আজ সকাল ৯টার দিকে বিমানটি ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কক্সবাজার থেকে আধা কিলোমিটার দূরে নাজিরাটেকে ৪ জন ক্রুসহ বিধ্বস্ত হয়।
স্থানীয় জেলেরা দু’জন ক্রুকে উদ্ধার করে এবং তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিখোঁজ পাইলট ও কো-পাইলটকে উদ্ধারে তৎপরতা চলছে।
বাংলাদেশের ট্রু এভিয়েমন লিমিটেড চিংড়ি পরিবহনের জন্য ইউক্রেনের দু’টি কার্গো বিমান ভাড়া করে। এরমধ্যে আজ এএন-২৬ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের ম্যানেজার সাধন কুমার মোহন্ত জানান- বেসরকারি সংস্থা ট্রুু এভিয়েশন লি: এর এএন-২৬ কার্গো বিমানটি সকাল ৯টা ৫ মিনিটে যশোহর যাওয়ার জন্য উড্ডয়ন করে। এর ৫ মিনিট পরই ওই বিমান থেকে পাইলট ইঞ্জিনে সমস্যার কথা জানিয়ে জরুরী অবতরণের জন্য অনুমতি চায়। কিন্তু এরপরই নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে বিমানটির যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
বিমান বন্দর ব্যাবস্থাপক জানান- ওই সময়ে বিমানটি রানওয়ার পশ্চিম পাশে ঝাউবনের উপর দিয়ে সাগরে বিধ্বস্ত হতে দেখে লোকজন খবর দেয়। বিষয়টি দমকল বাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থাকে অবহিত করা হলে তারা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেন।
তিনি জানান বিমানটি বিমান বন্দরের পশ্চিম পাশে নাজিরারটেক এলাকার সন্নিকটে সাগরে বিধ্বস্ত হয়েছে। উড়োজাহাজটি কক্সবাজার চিংড়ি পোনা পরিবহণ করে যশোর যাচ্ছিল।
ট্রু এভিয়েশনের লি: এর স্টেশন ম্যানেজার এসএম হাসনাত জাহান জানান- দুর্ঘটনার পরপরই সাগরে মাছ ধরারত জেলেরা এগিয়ে আসে। তারা বিমান থেকে দুজন ক্রুকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করেন। তাৎক্ষণিক ভাবে এদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষনা করেন। তিনি হলেন বিমানের প্রকৌশলী কুলিশ এন্ড্রি। তাঁর লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এছাড়া আহত অন্য একজনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি বিমানের নেভিগেটর ভøাদিমির কুলতানভ বলে সনাক্ত করা হয়েছে। হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সোলতান আহমদ সিরাজী জানান- ভøাদিমির কুলতানভ এর অবস্থা সম্পর্কে এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না। তাঁর পায়ে এবং মুখে জখম রয়েছে।
দুর্ঘটনায় পতিত বিমানের পাইলট মুরাদ গাফারভ এবং কো পাইলট ইভান পেট্রভ এর সন্ধানে ব্যাপক অনুসন্ধান চালানো হয়। বিকাল ৪টার দিকে সমুদ্রে ভাটা হলে বিমানটি সম্পূর্ণ ভেসে উঠে। এই সময়ে বিমানের ভিতরে তল্লাসী চালিয়ে পাইলট ও কো পাইলটের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানিয়েছেন- স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও দমকল বাহিনীর লোকজন উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রাখে। বিকালে ভাটার টানে পানি কমে গেলে বিমানের ভিতর থেকে নিখোঁজ দ্ইু পাইলটের লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি জানান- সৈকত থেকে আধা-কিলোমিটার দূরে সাগরে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই বিমান বাহিনীর একটি টহল বিমান, কোস্টাগার্ডের নৌযান ও স্থানীয় জেলেরা উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও তল্লাশীতে যোগ দেন।
জেলা প্রশাসক জানান- ট্রু এভিয়েশনের লি: নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চিংড়ি পোনা পরিবহণ করার জন্য ইউক্রেন থেকে দু’টি এএন-২৫ কার্গো বিমান ভাড়া করে এনেছে। এর মধ্যে একটি যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে বিধ্বস্ত হলো।
কক্সবাজার বিমান বন্দরের ব্যবস্থাপক সাধন কুমার মোহন্ত এবং ট্রু এভিয়েশনের কর্মকর্তাদের সূত্রে আজ বিকেল সাড়ে তিনটায় এ সংবাদ জানান।
তারা বলেন, আজ সকাল ৯টার দিকে বিমানটি ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কক্সবাজার থেকে আধা কিলোমিটার দূরে নাজিরাটেকে ৪ জন ক্রুসহ বিধ্বস্ত হয়।
স্থানীয় জেলেরা দু’জন ক্রুকে উদ্ধার করে এবং তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিখোঁজ পাইলট ও কো-পাইলটকে উদ্ধারে তৎপরতা চলছে।
বাংলাদেশের ট্রু এভিয়েমন লিমিটেড চিংড়ি পরিবহনের জন্য ইউক্রেনের দু’টি কার্গো বিমান ভাড়া করে। এরমধ্যে আজ এএন-২৬ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের ম্যানেজার সাধন কুমার মোহন্ত জানান- বেসরকারি সংস্থা ট্রুু এভিয়েশন লি: এর এএন-২৬ কার্গো বিমানটি সকাল ৯টা ৫ মিনিটে যশোহর যাওয়ার জন্য উড্ডয়ন করে। এর ৫ মিনিট পরই ওই বিমান থেকে পাইলট ইঞ্জিনে সমস্যার কথা জানিয়ে জরুরী অবতরণের জন্য অনুমতি চায়। কিন্তু এরপরই নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে বিমানটির যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
বিমান বন্দর ব্যাবস্থাপক জানান- ওই সময়ে বিমানটি রানওয়ার পশ্চিম পাশে ঝাউবনের উপর দিয়ে সাগরে বিধ্বস্ত হতে দেখে লোকজন খবর দেয়। বিষয়টি দমকল বাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থাকে অবহিত করা হলে তারা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেন।
তিনি জানান বিমানটি বিমান বন্দরের পশ্চিম পাশে নাজিরারটেক এলাকার সন্নিকটে সাগরে বিধ্বস্ত হয়েছে। উড়োজাহাজটি কক্সবাজার চিংড়ি পোনা পরিবহণ করে যশোর যাচ্ছিল।
ট্রু এভিয়েশনের লি: এর স্টেশন ম্যানেজার এসএম হাসনাত জাহান জানান- দুর্ঘটনার পরপরই সাগরে মাছ ধরারত জেলেরা এগিয়ে আসে। তারা বিমান থেকে দুজন ক্রুকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করেন। তাৎক্ষণিক ভাবে এদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষনা করেন। তিনি হলেন বিমানের প্রকৌশলী কুলিশ এন্ড্রি। তাঁর লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এছাড়া আহত অন্য একজনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি বিমানের নেভিগেটর ভøাদিমির কুলতানভ বলে সনাক্ত করা হয়েছে। হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সোলতান আহমদ সিরাজী জানান- ভøাদিমির কুলতানভ এর অবস্থা সম্পর্কে এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না। তাঁর পায়ে এবং মুখে জখম রয়েছে।
দুর্ঘটনায় পতিত বিমানের পাইলট মুরাদ গাফারভ এবং কো পাইলট ইভান পেট্রভ এর সন্ধানে ব্যাপক অনুসন্ধান চালানো হয়। বিকাল ৪টার দিকে সমুদ্রে ভাটা হলে বিমানটি সম্পূর্ণ ভেসে উঠে। এই সময়ে বিমানের ভিতরে তল্লাসী চালিয়ে পাইলট ও কো পাইলটের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানিয়েছেন- স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও দমকল বাহিনীর লোকজন উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রাখে। বিকালে ভাটার টানে পানি কমে গেলে বিমানের ভিতর থেকে নিখোঁজ দ্ইু পাইলটের লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি জানান- সৈকত থেকে আধা-কিলোমিটার দূরে সাগরে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই বিমান বাহিনীর একটি টহল বিমান, কোস্টাগার্ডের নৌযান ও স্থানীয় জেলেরা উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও তল্লাশীতে যোগ দেন।
জেলা প্রশাসক জানান- ট্রু এভিয়েশনের লি: নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চিংড়ি পোনা পরিবহণ করার জন্য ইউক্রেন থেকে দু’টি এএন-২৫ কার্গো বিমান ভাড়া করে এনেছে। এর মধ্যে একটি যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে বিধ্বস্ত হলো।
Tags: