আশরাফ আলী, স্টাফ রিপোর্টারঃ
লক্ষ টাকা ব্যায়ে কিশোরগঞ্জ জেলায় আজ ১২মার্চ শনিবার যাকজমক ভাবে দলিল লেখক সমিতির অনুষ্টানে জেলা কমিটির শপত গ্রহন করানো হয়,এসময় উপস্তিত ছিলেন জেলা রেজিষ্টার আবুলকালাম শেখ ,বাংলাদেশ দলিল লেখক সমিতির সভাপতি নুর আলম ভুইয়া,সেলিম রেজা।এছাড়া সদর সাবরেজিষ্টার আফসানা সহ দলিল লেখক ৮০০শত,সহকারি ১৪০০,তালাশ কারী ১৫০,জন উপস্তিত ছিলেন।
বিশেষকরে জেলায় প্রতিদিন ৫৫০টি দলিল হয়,বছরে প্রায় ১ লক্ষ দলিল হয়।এতে করে প্রতি বছর ৩ কোটি টাকা সরকারের রাজস্ব পায় ।শুধু মাত্র সাবরেজিষ্টার গন ভুমি আইন কে যথাযত ব্যবহার করলে জনতার হয় রানি যেত। কিন্তু দলিল লেখক ও সাবরেজিষ্ট রের জন্য জনতা আজ পযন্ত কোন সোকের হাসি বা মুক্তি পায়নি,পেয়েছে শুধু প্রতারনা।আর সংশুধনী মামলার সৃষ্টি কর্তা হলো দলিল লেখক ও দালাল চক্র।তারা সটিক দরিলের বদলায় ভুল রেজিষ্টার করে প্রায় ২০ভাগ,মূর্ক জনতার কোন নিদৃষ্ট বিদিমালা জানানেই ।সুধু ভুল দলিরে সংশোধী মামলার জন্য কৃষকরা তাদের সব হারাচ্চে।এমন কি তালাসের জন্য এসে তারা বিপাকে পরেযায় দালাল চক্রের জন্য। রেজিষ্টার অফিসে কোসহযোগিতা পাওয়াযায়না। যদি ই-দলিল কেন্দ্র থাকত তাহলে দলিল তোলার কেত্রে কিছুটা পরিত্রান পাওয়া যেত।
আব্দুর রশিদ (সাবেক সভাপতি),দলিল লেখক সুধীর রায়,মোয়াজ্জেম হোসেন এর সাথে কথা বলে জানাযায় বালাম বই টিক থাকলেও ইনডেক্স একেবারে নষ্ট তার আধুনিক করনের কোন পরি কল্পনা নাই।তাছাড়া স্বধীনতার পরতেকে এখন পর্যন্ত কোন উদ্দোগনেয়া হয়নাই ।
বর্তমান সভাপতি আবুল হাসেম এর সাথে কতাবলে জানাযায় যে দলিল লেখার বিষয়ে বর্তমান অবস্তার পরিবর্তন হবেনা কিন্তু তথ্য সংগ্রহ সতর্ক বা য়াচাই বাচাই করা হয় নিপুন ভাবে।
সাবেক আইন জীবি সমিতির সভপতি ও পিপি এডভোকেট শাহ আজিজলু হক এর সাথে কথা বলে জানাযায় কৃষক দের হয়রানি কমাতে হলে বায়োমেট্রিক পদ্দোতি দলিল রেজিষ্টারী হলে সিবিলের হয়রানি থেকে মুক্তি পাবে বলে আশাকরাযায়, তাছাড়া ১৫/২০ বছরের হয়রানি কমেযাবে জাতিয় অর্থ নীতিতে আসবে রাজস্ব বান্ডার।আবার ফিওে আসবে সোনালি দিন। ভুমি আইন যতাযত কার্য কর হলে হয়রানি কমে আসবে এবং ভঙ্গবন্দুর সোনার বাংলায় সোনালি হাসি ফিরে পাবে কৃষক।