প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ এবং ভুটানের মধ্যে মোটর ভেহিকেল চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিবিআইএন (বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, নেপাল) করিডোর চালু হলে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নীত সাধিত হবে।
ভুটানের রাণীমাতা এবং ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের সভাপতি শেরিং পেম ওয়াংচুক আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
বাংলাদেশের জনগণের জন্য ভুটানের জনগণের বিশেষ অনুরাগ রয়েছে উল্লেখ করে বৈঠকের শুরুতেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভুটানের স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়টির কথা প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এই সম্পর্ক ও যোগাযোগ এখন আরো সুদৃঢ় হয়ে আন্তব্যক্তিক পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংহে ওয়াংচুকের বাংলাদেশ ভ্রমণকালীন (১৯৭৪) একটি ফটো অ্যালবামও রাণী মাতাকে উপহার দেন।
ভুটানের রাণী মাতা বর্তমান সরকারের সময়ে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে মুগ্ধতা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।
তিনি ভুটান ও বাংলাদেশের সম্পর্ক উত্তোরোত্তর আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী ভুটানের বর্তমান রাজা-রাণী এবং রাজমাতাকে রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারী পাওয়াতে অভিনন্দন জানান এবং তাঁর ভুটান সফরের স্মৃতিচারণ করেন।
উল্লেখ্য, ভুটানের বর্তমান রাজা জিগমে কেসর নামগয়াল ওয়াংচুক সম্প্রতি এক পুত্র সন্তানের পিতা হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড.গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব ড. সুরাইয়া বেগম, ভুটানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী, বাংলাদেশে ভুটানের রাষ্ট্রদূত ওম পেমা সরেন উপস্থিত ছিলেন।
পরে ভুটানের রাণীমাতার সম্মানে প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত এক নৈশ ভোজে রাণী মাতা যোগদান করেন।
ভুটানের রাণীমাতা এবং ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের সভাপতি শেরিং পেম ওয়াংচুক আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
বাংলাদেশের জনগণের জন্য ভুটানের জনগণের বিশেষ অনুরাগ রয়েছে উল্লেখ করে বৈঠকের শুরুতেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভুটানের স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়টির কথা প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এই সম্পর্ক ও যোগাযোগ এখন আরো সুদৃঢ় হয়ে আন্তব্যক্তিক পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংহে ওয়াংচুকের বাংলাদেশ ভ্রমণকালীন (১৯৭৪) একটি ফটো অ্যালবামও রাণী মাতাকে উপহার দেন।
ভুটানের রাণী মাতা বর্তমান সরকারের সময়ে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে মুগ্ধতা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।
তিনি ভুটান ও বাংলাদেশের সম্পর্ক উত্তোরোত্তর আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী ভুটানের বর্তমান রাজা-রাণী এবং রাজমাতাকে রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারী পাওয়াতে অভিনন্দন জানান এবং তাঁর ভুটান সফরের স্মৃতিচারণ করেন।
উল্লেখ্য, ভুটানের বর্তমান রাজা জিগমে কেসর নামগয়াল ওয়াংচুক সম্প্রতি এক পুত্র সন্তানের পিতা হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড.গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব ড. সুরাইয়া বেগম, ভুটানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী, বাংলাদেশে ভুটানের রাষ্ট্রদূত ওম পেমা সরেন উপস্থিত ছিলেন।
পরে ভুটানের রাণীমাতার সম্মানে প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত এক নৈশ ভোজে রাণী মাতা যোগদান করেন।
Tags: