ঘামের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যেনে নিন কিছু টিপস্ …
১. নারিকেল তেল : একটি বাটিতে অল্প পরিমাণ নারিকেল তেল নিয়ে তাতে সামান্য কর্পূর মিশিয়ে নিন। এরপর গোসলের পর তা আপনার দেহের যেখানে যেখানে ঘাম হয়, সেসব স্থানে মেখে নিন। ৪৫ থেকে ৬০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা : প্রতিদিন নিয়মিত গোসল ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা মেনে চললে তা দেহের ঘামের গন্ধ দূর করতে সহায়তা করবে। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান এবং গোসলের পর শরীর ভালোভাবে শুকিয়ে নেওয়াও ঘামের গন্ধ দূর করার একটা কৌশল।
৩. লবণ : এক টেবিল চামচ লবণ ও অল্প লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এরপর তা ঘর্মাক্ত স্থানগুলোতে হালকা করে লাগিয়ে নিন।
৪. কাপড়ের রঙে সাবধান : গাঢ় রং তাপ শোষণ করে এবং হালকা রং তাপ প্রতিফলিত করে। এ কারণে গরমের দিনে রোদ থেকে রক্ষা পেতে হালকা রঙের পোশাক পরতে হবে। হালকা রঙের পোশাক দেহের ঘাম নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৫. চা গাছের তেল : শরীরের যেসব স্থানে বেশি ঘাম হয়, সেসব স্থানে চা গাছের তেল লাগানো যেতে পারে। এটি নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। তৈলাক্ত ত্বকে এটি বেশি কার্যকর।
৬. আলু : একটি মাঝারি আকৃতির আলু নিয়ে ছোট ছোট টুকরো করুন। এরপর তা দেহের যেসব স্থানে ঘাম হয়, সেসব স্থানে লাগিয়ে নিন। এরপর না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
৭. টমেটোর শরবত : টমেটোর এক গ্লাস শরবত গরমে আপনাকে আরাম দিতে পারে। এ জন্য প্রতিদিন এক গ্লাস করে টমেটোর শরবত পান করুন। তাতে দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকায় ঘাম কমবে।
৮. আঙুর : আঙুর প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি দেহের তাপমাত্রা ও ঘাম নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৯. ভিনেগার : দুই চা চামচ ভিনেগার ও এক চা চামচ অ্যাপল সিডারের মিশ্রণ হতে পারে ঘামের জন্য কার্যকর সমাধান। পারলে দিনে তিনবার এই মিশ্রণ সেবন করুন।
হিন্দুস্তান টাইমস