কিশোরগঞ্জে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি ও সমমানের পরিক্ষায় মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩১২ জন শিক্ষার্থী। এবারও পাসের হার অক্ষুণ্ন রেখে ২২৫ জিপিএ-৫ নিয়ে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে জেলা শহরের সরযূবালা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল ২৩৩ জন।
এছাড়াও জেলা শহরের আরেক বিদ্যাপীঠ কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৮ জিপিএ-৫ নিয়ে আছে দ্বিতীয় স্থানে। এ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল ২২৯ জন। পাশ করেছে ২২৮ জন।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে জেলায় তৃতীয় হয়েছে বাজিতপুরের আফতাব উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠানটি থেকে মোট ৩৮১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩৭৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৭ জন।
ফলাফলে জেলার শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কিশোরগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে ১৪৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিদ্যালয়টির মোট ৪৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৩২ জন।
আরও পড়ুন : কিশোরগঞ্জে মাদক ও কিশোর গ্যাং দমনে ‘পুলিশের হোন্ডা পার্টি’
কটিয়াদী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১০ জন। বিদ্যালয়টির মোট ৩৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৭৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছে।
পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৮ জন। বিদ্যালয়টির মোট ২৬৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৬৬ জন।
কিশোরগঞ্জ শহরের আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিদ্যালয়টির মোট ৩৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৭৬ জন।
আরও পড়ুন : দুধ দিয়ে গোসল করে ছাত্রলীগ ছাড়া সেই নেতাকে কোপালো দুর্বৃত্তরা!
পাকুন্দিয়া উপজেলার মঠখোলা আছিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয় থেকে ৬৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই পাশ করেছে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন।
ভৈরব সরকারি কেবি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিদ্যালয়টির মোট ৩৯০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৫০ জন।
হোসেনপুর উপজেলার সরকারি হোসেনপুর মডেল পাইলট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন। বিদ্যালয়টির মোট ২৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৭১ জন।