মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডেস্কঃ- আ ক ম বলেছেন, শিগগিরই । তাদের নামে গেজেট প্রকাশের বিষয়টি বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য মাহজাবিন খালেদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে সংরক্ষিত তালিকার ভিত্তিতে প্রথম পর্যায়ে ৪১ জন ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৬ জনসহ এ পর্যন্ত ৬৭ জন বীরাঙ্গণার নামে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারকারী বীরাঙ্গনাদের কোন তালিকা বর্তমানে মন্ত্রণালয়ে নেই।
তবে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে বীরাঙ্গনাদের একটি তালিকা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া বীরাঙ্গনা হিসেবে তালিকাভূক্তির জন্য প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই-বাছাই ক্রমে জামুকার সুপারিশের আলোকে বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তাদের নাম গেজেটে প্রকাশের বিষয়টি চলমান রয়েছে।
সরকারি দলের সদস্য বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অপর এক প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসদের চিহ্নিত করে তাদের তালিকা সরকার প্রণয়ন করবে। সরকারি দলের সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সরকার ব্যাংকের মাধ্যমে সহজশর্তে ও স্বল্প সুদে গৃহঋণ দেবে। এ বিষয়টি ইতোমধ্যে সরকার অনুমোদন দিয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠ ডটকম/28-04-2016/মইনুল হোসেন