মুক্তিযোদ্ধার কণ্ঠ ডেস্কঃ সোমবার বিকাল ৩টায় দ্রুক এয়ারের ফ্লাইটে রাষ্ট্রপতি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, ডিপ্লোমেটিক কোরের ডিন মাহমুদ ইজ্জত।
তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশের আইজিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় রাষ্ট্রপতি ভুটানের পারো আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী লিওনচেন শেরিং তোবগে এবং ভুটানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানান।
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগায়েল ওয়াংচুকের আমন্ত্রণে গত শুক্রবার দেশটিতে সফরে যান আবদুল হামিদ।
সফরে রাষ্ট্রপতি হামিদ ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগায়েল ওয়াংচুক, সাবেক রাজা জিগমে সিংহে ওয়াংচুকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এছাড়া দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির স্পিকার লিনওপো জিগমে জাংপো, উচ্চকক্ষ ন্যাশনাল কাউন্সিলের চেয়ারপারসন সোনাম কিংগা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সোমবার রাষ্ট্রপতি ভুটান পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেন।
সফরকালে রাষ্ট্রপতি তার সন্মানে আয়োজিত ভুটানের রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর নৈশভোজে অংশ নেন।
এছাড়া তিনি ‘বুদ্ধা পয়েন্ট’ এবং ‘দচুলা’ পরিদর্শন করেন।
মুক্তিযোদ্ধার কণ্ঠ ডটকম/ ০৪-০৭-২০১৬ ইং/মো: হাছিবুর রহমান