ক্রিড়া ডেস্কঃ
ধীর গতির বোলিংয়ের কারণে ওল্ড ট্রাফোর্ডে পাকিস্তানের বিপক্ষে এ্যালিস্টার কুক। লর্ডসে সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিন ধীর গতিতে বোলিং করেছে ইংলিশরা।
এই নিয়ে ১২ মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার ধীর গতির বোলিং করল দলটি। তাই শাস্তির মুখে পড়তে পারেন কুক। ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে ইংল্যান্ডকে সর্তক করে দিয়েছে।
লর্ডস টেস্টের প্রথম দিন অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় নিয়েও খেলা হয়েছে ৮৭ ওভার। তারপরও ৯০ ওভার সম্পূর্ণ করতে পারেনি ইংল্যান্ড বোলাররা। দিনের নির্ধারিত ৯০ ওভার সম্পূর্ণ করার জন্য অতিরিক্ত সময় খেলা পরিচালনা করেন ম্যাচের আম্পায়াররা। তারপরও এ কোটা। ফলে টেস্টের প্রথম দিন ধীর গতির বোলিংয়ের ফাঁদে পড়লেন কুক। তবে টেস্টের বাকী সময় স্লো-ওভার কাটিয়ে উঠতে না পারলে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে পারেন কুক।
আইসিসি’র নিয়নুযায়ী, ১২ মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার ধীর গতির বোলিং করলে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে হয় দলের অধিনায়ককে। গত আগস্টে ওভালে অ্যাশেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ধীর গতির বোলিং করেছিলো ইংল্যান্ড। এ ব্যাপারে লর্ডস টেস্টের ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন বলেন, ‘খেলা চলাকালীন ইংল্যান্ড খেলোয়াড়দের ফিল্ডিং ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি আমি। তারা ধীর গতির বোলিং করেছে। টেস্টের বাকি সময়ে তাদের গতি যদি না বাড়াতে পারে, দ্বিতীয় তবে অধিনায়ককে হারাতে হবে তাদের।’
ধীর গতির বোলিংয়ের কারণে ওয়ানডেতেও একবার বহিষ্কার হয়েছিলেন কুক। ২০১৪ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে সিরিজে একটি ওয়ানডে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন তিনি।
মুক্তিযোদ্ধার কণ্ঠ ডটকম/ ১৫- ০৭-২০১৬ ইং/মো:হাছিব