নির্ধারিত ১০০ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে এফডব্লিউ সিএমএস প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়া প্রবেশের সবশেষ সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয় ৩১ মে পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে যেসব বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়ার উদ্দেশে নিজ দেশ ত্যাগ করেছেন তাদের দেশটিতে প্রবেশে কোনো বাধা দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এর প্রেক্ষিতে শুক্রবার (৩১ মে) রাত ১২টার পর যেসব বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে অবতরণ করেছেন তাদের ঢুকতে দিয়েছে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন। এদিন বাংলাদেশের অনেল কর্মী সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া হয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেন। যদিও ৩১ মে মধ্যরাতেই শেষ হয়েছে বাংলাদেশি কর্মী পাঠানোর চুক্তির মেয়াদ।
জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইট মালয়েশিয়ান স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত ১২টার পর মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে অবতরণ করলেও বিমানে থাকা সব বাংলাদেশি কর্মীদের ইমিগ্রেশন পাস দিয়ে প্রবেশ করতে দিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার চুক্তি অনুযায়ী ২০২২ সালের ৯ আগস্ট প্রথম দফায় ৫৩ জন বাংলাদেশি মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করে। পরবর্তীতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ ৭২ হাজার বাংলাদেশি কর্মী দেশটিতে গমন করেন। তবে চুক্তি অনুযায়ী প্রায় ৫ লাখ ২৭ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদাপত্র ইস্যু করা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে।