সজীব আহমেদ,ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি।। নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভৈরব পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের সকল সমস্যা ও ভোগান্তি দূরী করে জনগণের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করছেন ভৈরব পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাবিবুল্লাহ নিয়াজ।
যিনি অতি অল্প বয়সে পেয়েছেন ভৈরব পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ড ৮নং ওয়ার্ড এর সর্ব সাধারনের ভালবাসা। সেই প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই তিনি তার প্রতিশ্রতি স্বরুপ বিভিন্ন উন্নয়ন ও সেবামূলক কাজের মাধ্যমে জননন্দিত হয়েছেন ৮নং ওয়ার্ড সহ পুরো ভৈরবে। ৮নং ওয়ার্ডের দীর্ঘ কয়েক বছরের ময়লা- আবর্জনা ও বৃষ্টির পানির মাধ্যমে মাটি গিয়ে ভরাট হওয়া ড্রেনের বেহাল অবস্থা। পরিবেশগত ভাবে সামান্য বৃষ্টির পানিতেই জনগণকে জলাবদ্ধতার চরম ভোগান্তি ভোগ করতে হতো। জনগণকে এই ভোগান্তি থেকে মুক্ত করতে প্রাণপণ চেষ্টা ও পরিশ্রম করে যাচ্ছেন রাতদিন ৮নং ওয়ার্ডের তরুণ কাউন্সিলর মোঃ হাবিবুল্লাহ্ নিয়াজ।
আজ ১৭ নভেম্বর শুত্রবার বিকালে সরাসরি গিয়ে যায় ভৈরব পৌর শহরের ৮নং চাঁন ভান্ডার মাজারে সামনে কাউন্সিলর হাবিবুল্লাহ নিয়াজের সাথে দেখা হলে তিনি মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠকে জানান, দীর্ঘ কয়েক বছরের ময়লা- আবর্জনা ও বৃষ্টির পানির মাধ্যমে মাটি গিয়ে ভরাট হওয়া ড্রেনের বেহাল অবস্থা পরিবেশগত ভাবে সামান্য বৃষ্টির পানিতেই জনগণকে জলাবদ্ধতার চরম ভোগান্তি ভোগ করতে হতো।
জনগণকে এই ভোগান্তি থেকে মুক্ত করতে প্রাণপণ চেষ্টা ও পরিশ্রম করে নিজ পকেট থেকে প্রতিদিন ১৪ জন শ্রমিক কে জন প্রতি ৫শত টাকা করে প্রতিদিন ৭ হাজার টাকা করে ২৬দিন যাবত খরচ করে যাচ্ছি।
তারপরও আমার ভালো লাগছে যে আমার সাধ্যমত জনগণের নিকট দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারছি বলে। তিনি বলেন ভৈরব পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ডের মনমারা ব্রীজ হতে আড়াই বেপারী বাড়ী পর্যন্ত এবং ভৈরব বাসস্ট্যান্ড থেকে চান্দ ভান্ডার মাজার শরীফ পর্যন্ত এবং নিউ টাউন ওয়ালটন শো’রুম থেকে রুজেন মিয়ার ড্রেইরী ফার্ম পর্যন্ত কাজ শেষ করেছি।
তিনি আরো বলেন, আগামী ২০ নভেম্বর সোমবার থেকে ৮নং ওয়ার্ডের ময়লা ফেলার জন্য আমার নিজ খরচে ১হাজার আরেফেল বালতি ও ৭জন পরিচিন্ন কর্মীদের মাঝে অকিটকি এবং পোষাক দেওয়া হবে পৌর মেয়র কে সাথে নিয়ে।