muktijoddhar kantho logo l o a d i n g

জাতীয়

১৮২ পুলিশ সদস্যকে বিপিএম ও পিপিএম দেওয়া হচ্ছে

জাতীয় ।। সেবা, কর্মদক্ষতা ও সাহসিকতার জন্য ১৮২ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ (বিপিএম) পদক ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হচ্ছে। ৮ জানুয়ারি থেকে অনুষ্ঠেয় পুলিশ সপ্তাহে তাদের এই পদক দেওয়া হবে।

বুধবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে জানানো হয়, পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে সিটিটিসির ৩৬ সদস্যসহ ১০৬ জন পাবেন জঙ্গি দমনে বিশেষ ভূমিকার জন্য। ২০১৭ সালের ২৪ মার্চ সিলেটের আতিয়া মহলে গ্রেনেড বিস্ফোরণে নিহত র‌্যাবের প্রাক্তন গোয়েন্দা প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ, পরিদর্শক চৌধুরী মো. আবু কয়সর ও পরিদর্শক মনিরুল ইসলামকে দেওয়া হচ্ছে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম, সাহসিকতা)। এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক দেওয়া হচ্ছে পুলিশ সদস্যদের।

আর যুদ্ধাপরাধ মামলার তদন্তের জন্য দুজন জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার, একজন উপপরিদর্শক এবং রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার কাজে ভূমিকা রাখার জন্য একজন সহকারী পুলিশ সুপারকেও পদকে ভূষিত করা হবে। ৩০ জনকে পুলিশ পদক বিপিএম সাহসিকতা, ২৮ জনকে বিপিএম সেবা, ৭১ জনকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক পিপিএম সাহসিকতা এবং ৫৩ জনকে পিপিএম সেবা পদক দেওয়া হবে।

জনসংযোগ বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়, যারা পদক পাবেন তারা হলেন অতিরিক্ত আইজি মোখলেছুর রহমান ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট), মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা (ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), আব্দুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু এডিশনাল আইজিপি), এসএম হাসানুল জাহিদ (ইনটেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইনটেলিজেন্স শাখা), এডিশনাল এসপি (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, গোয়েন্দা শাখার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রকিবুল হাসান, এএসআই আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল আবু নাঈম ও খলিল উল্যাহ।

ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) ও স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) সিআইডির অ্যাডিশনাল আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল হায়দার, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও ওবায়েদ উল্লাহ, সিনিয়র এএসপি এহসান উদ্দিন চৌধুরী, এসবি’র বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ ও এএফএম আনজুমান কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলী, পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান ও ইউনূস আলী শেখ।

এছাড়া ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি), উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), লিটন কুমার সাহা (ট্রাফিক পশ্চিম), আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট সেন্টার), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ডিএমপির সিনিয়র এসি ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), সিনিয়র এসি ইফতেখারুল ইসলাম (ডেমরা জোন), এসি নাজমুল হাসান ফিরোজ, সিনিয়র এসি রাহুল পাটোয়ারী (ডিবি পশ্চিম), যাত্রাবাড়ী থানার ওসি আনিছুর রহমান, তুরাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকীন, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, নিউমার্কেট থানার ওসি আতিকুর রহমান, কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) এসআই আব্দুল আজিজ, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই নুরুজ্জামান সরকার ও হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল গোলাম আজম। আর সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি), এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), প্রলয় কুমার জোয়ারদার (স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি), এসএম নাজমুল হক (সিটি), জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি), নাজমুল ইসলাম (সাইবার ক্রাইম), রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট), সিনিয়র এসি এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট), এসি আহসান হাবীব (সিটি), শাহিদুর রহমান (সিটি), এসি তৌহিদুল ইসলাম (সিটি), এসি অহিদুজ্জামান নূর (সিটি), শেখ ইমরান হোসেন (সিটি), মাহবুব উর রশিদ (সোয়াট), পরিদর্শক আবুল বাশার, আবুল বাশার (২) ও গোলাম মাওলা, এসআই নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ আকবর হোসেন, মইনুদ্দিন ওমর ফারুক, মাহফুজুল হক চৌধুরী, রফিক উদ্দিন ও এসএম রাইসুল ইসলাম, এএসআই আনিসুর রহমান, আ. করিম ও মোতাহার হোসেন, নায়েক আকতারুজ্জামান, কনস্টেবল সজীব মিয়া, আসিফ আহমেদ, শাওরিদ হাসান, রিপন হোসেন, বাছেদ আলম, আব্দুল্লাহ আল শাফী ও জহিরউদ্দিন। র‌্যাব-১২’র অধিনায়ক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মাহাবুব হাসান, র‌্যাব-১১’র অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র‌্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক মরহুম লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ ও বর্তমান পরিচালক লে. কর্নেল মাহবুব আলম, সদর দপ্তরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র‌্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ার উজ জামান, সদর দপ্তরের স্কোয়াড্রন লিডার এএনএ মুসাব্বির, র‌্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র‌্যাব-৫-এর এএম আশরাফুল ইসলাম, সদর দপ্তরের মেজর শাহীন আজাদ, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মনিরুল ইসলাম, উপ-পরিচালক মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র‌্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকী, র‌্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফম আনোয়ার হোসেন খান, র‌্যাব-১২’র অ্যাডিশনাল এসপি বিনা রানী দাশ, র‌্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি (সদর) জসীম উদ্দিন, র‌্যাব-১১’র সিনিয়র এসএসপি জসিম উদ্দীন চৌধুরী, র‌্যাব ইনটেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এসএসপি জসিম ইয়াসিন আরাফাত, ইনটেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এএসপি আতিকুল হক প্রধান, র‌্যাব-১১-এর সিনিয়র এসএসপি আলেপ উদ্দিন, র‌্যাব-৭-এর সিনিয়র এএসপি মিমতানুর রহমান, গোয়েন্দা শাখার লেফটেন্যান্ট করপোরাল নাজমুল ইসলাম, ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন উইংয়ের ল্যান্স করপোরাল মিজানুর রহমান ও অপারেশন্স উইংয়ের সৈনিক ইসমাইল হক।

খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) আসাদুজ্জামান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার শফিকুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের এসপি মাহবুব আলম, ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউল রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি ইলিয়াছ শরীফ, চট্টগ্রামের এসপি নূরে আলম মিনা, কিশোরগঞ্জের এসপি আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, জামালপুরের এসপি দেলোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, বগুড়ার এডিশনাল এসপি আরিফুর রহমান ম-ল, দিনাজপুরের এডিশনাল এসপি মিজানুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এডিশনাল এসপি মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, কুমিল্লার এডিশনাল এসপি তানভীর সালেহীন ইমন, পাবনার এডিশনাল এসপি মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান, নেত্রকোনার এডিশনাল এসপি মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজারের সিনিয়র এসএসপি (সদর) রাশেদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম।

চট্টগ্রামের সীতাকু- মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মাহবুবুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি ফিরোজ তালুকদার, কুমিল্লা কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া, বাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও এসআই রফিকুল ইসলাম, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) জাহিদুল ইসলাম, কক্সবাজার মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাস, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই জুলহাস উদ্দিন, ফারুক হোসেন ও আলমগীর হোসেন, চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসার-১-এর এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম।

নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আ. গাফফার, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও ওয়াহিদুজ্জামান, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই আব্দুল মানিক, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই তাইজুল ইসলাম, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, হাইওয়ে পুলিশ সদর দফতরের কনস্টেবল পারভেজ মিয়া, ময়মনসিংহ ভালুকা মডেল থানার কনস্টেবল রাসেল আহমেদ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন ও বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন।

এছাড়াও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার এডিশনাল এসপি শহিদুল্লাহ কাউসার, ময়মনসিংহের এডিশনাল এসপি আবু বকর সিদ্দিক, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, সিএমপির এডিশনাল এসপি মীর্জা সায়েম মাহমুদ, আকবর শাহ থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর, ডিবি উত্তরের এসআই জিহাদ হোসেন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সিনিয়র এসি এমএম মোহাইমিনুর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের সিনিয়র এসি মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) এএসপি মনিরুল ইসলাম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়সার, জালালাবাদ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও এএসআই জনি লাল দে, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন আহমেদকে পদক দেওয়া হবে।

Tags: